The Victory Day Paragraph [Class3,4,5,6,7,8,9,10,11,12+বাংলা অর্থসহ]
Paragraph Name: The Victory Day
The 16th December is the Victory Day of Bangladesh. It is the most memorable day in the history of our country. After a nine-month long bloody battle we won victory on this day. The Pakistani Army
were compelled to surrender. Bangladesh occupied a place in the world map as an independent country. Every year we observe this day with due solemnity (সলেমনিটি—ভাবগাম্ভীর্য). We remember the supreme sacrifice of the patriotic heroic sons who laid down their lives for the
country and we pay glowing tribute (শ্রদ্ধা) to their departed (বিদেহী) soul. The day begins with gun shots (CO). The whole country puts on a festive () look. The national flag is hoisted on the top of
each house and office. The whole atmosphere is resounded with Bangabandhu’s fiery () speech of the March and the patriotic songs. The armed forces of the country organize special parades and gun-shots. The Prime Minister and the President took salute from them. Political leaders and people in general visit the National
Mausoleum at Savar. They offer flowers there to show their heart felt love for the heroic sons who died for the cause of freedom. Meetings, seminars, symposiums (c) and discussions are held on this day by different govt. and non-govt, organizations. This day is a day
of great joy, hopé and inspiration (2). This victory symbolizes victory against injustice, tyranny (টিরানি— নিপীড়ন) and falsehood (মিথ্যা), This day will remain ever fresh and ever green in the heart of each and every Bangladeshi.
আরও পড়ুন:- Our National Flag Paragraph [সকল শ্রেণির জন্য+বাংলা অনুবাদসহ]
বাংলা অনুবাদ
১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস। এটি আমাদের দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে স্মরণীয় দিন। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী এক সংগ্রামের পর এই দিনে আমরা বিজয় লাভ করেছিলাম। পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পন করতে বাধ্য হয়। বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে স্থান দখল করে। প্রতি বছর আমরা এই দিনটি যথেষ্ট ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপন করি। আমরা দেশপ্রেমিক বীর সন্তানদের সর্বশ্রেষ্ঠ ত্যাগকে স্মরণ করি যারা দেশের জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিল এবং তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। দিনটি তোপধ্বনি দিয়ে শুরু হয়। পুরো দেশ উৎসবমুখর রূপ ধারণ করে। প্রত্যেক বাড়ি এবং অফিসের
শীর্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সর্বত্র বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের অগ্নিঝরা ভাষণ এবং
দেশাত্মবোধক গান শোনা যায়। দেশের সশস্ত্রবাহিনী বিশেষ প্যারোডি ও গান শূট্যের আয়োজন করে। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি তাদের কাছ থেকে স্যালুট গ্রহণ করেন। রাজনৈতিক ও
নেতৃবৃন্দ সাধারণ জনগণ সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করে। তারা যে বীর সন্তানেরা স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দিয়েছে তাদের প্রতি হৃদয় নিঙড়ানো ভালোবাসা প্রদর্শনের জন্য সেখানে ফুল দেয়। দিনটিতে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা কর্তৃক সভা, সেমিনার, আলোচনা সভা, আলোচনা আয়োজন করা হয়। এই দিনটি অনেক আনন্দের, প্রত্যাশার এবং প্রেরণার। এই বিজয় অবিচার, নিপীড়ন এবং মিথ্যার বিরুদ্ধে প্রতীক স্বরূপ। এই দিনটি প্রত্যেক বাংলাদেশির হৃদয়ে চির সতেজ
এবং চির সবুজ থাকবে।)