(বর্তমান দাম) গিয়ার সাইকেল ছবি ও দাম ২০২৩
হ্যালো বন্ধুরা, আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বাংলাদেশের কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের গিয়ার সাইকেলের সকল মড়েলের দাম ও রিভিউ। তাই আর দেরি না করে আপনার পছন্দের সাইকেলটির দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
Table of Contents
বর্তমান বাংলাদেশের সেরা কিছু গিয়ার সাইকেলের দামের তালিকা ২০২৩:
সেরা সাইকেল — সর্বশেষ দাম
Hero Hydraulic Bicycle৳ —— ৮,৫০০
Seventy One Warrior
2.0 Bicycle৳ —- ১২,৫০০
Phoenix Original Bicycle৳ ——– ৬,৫০০
Phoenix Double Gear Bicycle৳ —– ৮,০০০
Focus Bicycle৳ ——- ১০,৫০০
Rockrider Mountain Bicycle৳ —- ১২,৫০০
Phoenix Tubeless Baby Bicycle৳ —- ৬,৫০০
Avon Steel Frame Bicycle৳ —— ১১,৫০০
Rock Rider Steel Frame Cycle৳ —- ১০,৫০০
Hiland 26″ Mountain Cycle৳ —– ৭,৫০০
ভিড়িওঃ
গিয়ার সাইকেল কেন কিনবেনঃ
বাইসাইকেল ছেলে ও মেয়ে উভয়েরই একটি পছন্দের ব্যক্তিগত যানবাহন। বিশেষ করে স্টুডেন্ট ও যারা অল্প দুরত্বের গন্ত্বব্য নিয়মিত গমন করে থাকেন তাদের জন্য খুবই উপযোগী। এছাড়াও যারা যারা নিয়মিত সময় স্বল্পতার কারণে শারিরীক এক্সারসাইজ করতে পারেন না তারা এখন নিজেদের যাতায়াতের সময় কিছুটা ব্যায়াম সেরে ফেলতে বাইসাইকেলের দিকে ঝুকে পরছেন। তাই চলুন একটি বাইসাইকেল কিনার সহজ গাইডলাইন সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আরও দেখুন:- (আজকের দাম) হিরো সাইকেলের ছবি ও দাম বাংলাদেশ ২০২৩
কি ধরনের সাইকেল কিনবেনঃ
একটি সাইকেল কিনার শুরুতেই আপনার প্রয়োজনটা বুজতে হবে। এটা অনেকগুলো বিষয়ের উপর নির্ভর করবে যেমন আপনার বয়স, বাজেট, শারিরীক গঠন ও নিজস্ব পছন্দের উপর। তাদের মধ্যে বাজেট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিশয় যা আপনার পছন্দকে সীমাবদ্ধ রাখতে পারে তাই বিডস্টল ডট কম এ বাংলাদেশের সাইকেলের দাম দেখুন। বয়স ভেদে বিভিন্ন ধরনের সাইকেল রয়েছে যেমন বাচ্চাদের জন্য এক ধরনের সাইকেল এবং বড়দের জন্য আরেক ধরনের। তাই আপনার জন্য কোনটা প্রয়োজন তা ঠিক করুন। তারপর নির্ধারণ করুন আপনার বাজেট কারণ বাজেট নির্ধারণ করা থাকলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সিধান্ত নিতে পারবেন। এরপর আপনার শারীরিক গঠন যেমন আপনার ওজন ও হাইট এই ক্ষেত্রে অনেকটা নির্ভর করে বাকিটা আপনার নিজস্ব পছন্দ যা প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রেই আলাদা।
বাচ্চারা কেন সাইকেল চালাবে:
(৪ – ১০)বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি এই বাইসাইকেল। কিছু বাইসাইকেলে বাচ্চাদের আকর্ষণ করার জন্য ঝুড়ি যুক্ত থাকে। অনেক বাইসাইকেলে ছোট বাচ্চাদের জন্য ভারসাম্য বজায় রাখতে পিছনে অতিরিক্ত দুটো চাকা যুক্ত করা থাকে।
মেয়েদের বাই-সাইকেলঃ
মহিলাদের জন্য বিশেষভাবে নকশাকৃত। এই ধরণের বাইসাইকেল খুব হালকা হয় এবং রঙিন হয়।
মাউন্টেন বাইসাইকেলঃ
যদি দুর্গম রাস্তায় চলাচল করতে হয় তবে মাউন্টেন সাইকেল বেশি উপযোগী। এগুলোতে বড় টায়ার এবং উন্নত মানের সাসপেন্সন থাকে বিধায় কাঁদা মাটি, পাহাড়ি রাস্তা, এবং গ্রামের কাঁচা মাটিতে চলাচলের উপযোগী।
হাইব্রিড সাইকেলঃ
এগুলো মাউন্টেন এবং সাধারণ বাইসাইকেলের সমন্বয়ে তৈরি বলে দাম মাউন্টেন বাইকের তুলনায় অনেক কম।
আরও দেখুন:- ইলেকট্রিক বাই -সাইকেলের দাম, সুবিধা,ছবি বিস্তারিত জানুুন।
রোড সাইকেলঃ
এগুলো বিভিন্ন স্টাইলের হয়ে থেকে যেমন সোজা, বাঁকানো এবং রেসিং স্টাইলের। দ্রুত গতিতে চলার জন্য এই সাইলেগুলো বেশ ভাল।
প্যাডেল সাইকেল নাকি মোটর সাইকেল কিনবেনঃ
বাজারে এই দুই ধরনের সাইকেলই বর্তমানে দেখতে পাওয়া যায়। প্যাডেল আমাদের সকলের চিরচেনা এই সাইকেলগুলোতে শুধু প্যাডেল দ্বারাই চালিত হয় তবে মোটর গুলো মূলত ইলেক্ট্রিক মোটরের সাহায্যে চলে থাকে পাশাপাশি এগুলোতে প্যাডেলও সংযুক্ত থাকে। এই মোটরগুলো চলার জন্য ব্যাটারি লাগানো থাকে যা একবার চার্জ দিলে ৩০-৪০ কিলোমিটার চলতে পারে।
অ্যালুমিনিয়াম বডি নাকি স্টিল বডির সাইকেল ভালঃ
বর্তমানে স্টিল বডির সাইকেলগুলো থেকে অ্যালুমিনিয়াম বডির সাইকেলগুলো অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কারণ অ্যালুমিনিয়াম দ্বারা তৈরি সাইকেলগুলো তুলনামূলক অনেক বেশি হালকা ও শক্ত হয়ে থাকে। এর ফলে স্টিলের তুলনায় অ্যালুমিনিয়াম সাইকেলগুলোর দামও কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের রাস্তার জন্য স্ট্যান্ডার্ড ব্রেক নাকি ডিস্ক ব্রেক উপযোগীঃ
স্ট্যান্ডার্ড ব্রেকের তুলনায় ডিস্ক ব্রেকগুলো অনেক বেশি ভালো ব্রেকিং নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে। এছাড়াও ডিস্ক ব্রেকের সাইকেলগুলো দেখতেও অনেক বেশি সুন্দর হওয়ায় এটির চাহিদা তুলনামূলক অনেক বেশি। আর বাংলাদেশের রাস্তার জন্য ডিস্ক ব্রেক বেশি ভাল হবে কারণ এটি দ্রুত এবং নিখুঁত ব্রেকের নিশ্চয়তা দেয়।
স্যাডল কি রকম হওয়া উচিৎঃ
স্যাডেল চালকের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ এবং অনেকেই এটাকে উপেক্ষা করে। এটিতে যেন চালক সহজে বসে চালাতে পারে সেই দইকে লক্ষ্য রাখা উচিৎ। এটি আরামদায়ক হতে হবে এমন নয়।
সবার কি ভাল প্যাডেল লাগবেঃ
হ্যাঁ, ম্যানুয়াল সাইকেলের জন্য আরামদায়ক পেডেল থাকা খুব জরুরি। প্যাডেলগুলি সাধারণত প্ল্যাটিক তৈরির হয় এবং এটি যে কোনও সময় সহজেই পরিবর্তন করা যায়। কিছু ব্যয়বহুল বাইসাইকেল প্যাডেল এর পরিবর্তে ক্লিপ থাকে যেন সহজেই আপনার পছন্দের প্যাডেল লাগিয়ে নিতে পারেন।
গিয়ার সাইকেল দিয়ে কি করেঃ
কিছু সাইকেলে গিয়ার থাকে যেগুলো দিয়ে সর্বোচ্চ গতি নিয়ন্ত্রণ করা হয় ফলে প্যাডেলের সাথে গতির সামঞ্জ থাকে এবং সাইকেল সুন্দরভাবে চলে।